Cyber-bullying কি ?

এর পূর্ণরূপ হচ্ছে সাইবার-বুলিং( Cyber-bullying). বুলিং এবং সাইবার-বুলিং। প্রথমত “বুলিং” অর্থ সাধারণ ভাষায় “উৎপীড়ক”। যেখানে বুলিং ঘটে সাধারণত স্কুলে, সেখানে সাইবারবুলিং ঘটে সাইবারস্পেসে। এর মূল মাধ্যম ইন্টারনেট ও সেল ফোন এবং মুল লক্ষ্য শিশু কিংবা টিনএজাররা। “হুমকি দেয়া, বিব্রত করা, অপমান করা কিংবা অনবরত বিরক্ত করা” “সাইবার-বুলিং” এর অন্তর্গত।

সাইবার-বুলিং বিভিন্ন ধরনের হতে পারে...নিচে কিছু তালিকা দেয়া হল....

ইন্টারনেট চ্যাট রুমে অন্য ইউজারকে নিয়ে ঠাট্টা-মশকরা করা।

ইন্সট্যান্ট মেসেজিং এর সময় অনবরত বিরক্ত করা।

“ফেসবুক” বা “মাইস্পেস” কিংবা এধরনের সাইট ইউজারদের পেজে অপমানজনক উক্তি করা।

সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে মিথ্যা গুজব ছড়ানো।

নিজস্ব ব্লগে অন্য কারো চরিত্রকে খারাপ ভাবে উপস্থাপন।

“স্প্যাম” ছড়ানো।

ই-মেইল এর মাধ্যমে হুমকি দেয়া।

অনবরত আরেকজনের সেল ফোন-এ কল করা।

সাইবার-বুলিং কারো কারো কাছে কৌতুকপূর্ণ হলেও, এটি একটি সিরিয়াস বিষয়। শিশু কিংবা টিনএজার যারা এর শিকার হয় তারা মানসিক আঘাত পেতে পারে। যা তাদেরকে নিজের সম্বন্ধে অশ্রদ্ধা এবং বিষন্ন করে তুলে।

Cyber-harassment or cyber stalking (সাইবার-হ্যারাসমেন্ট অথবা সাইবার স্টকিং):

সাধারণত সাইবার-বুলিং বোঝায় দুজন অপ্রাপ্তবয়স্ক শিশুর বা টিনএজারের মাঝের কর্মকান্ডকে। কিন্তু যখন প্রাপ্তবয়স্ক কেউ এর সাথে যুক্ত হয় তখন তাকে আর সাইবার-বুলিং বলা হয় না...... বলা হয় সাইবার-হ্যারাসমেন্ট অথবা সাইবার স্টকিং।

Cyberspace (সাইবারস্পেস):

যদিও সাইবারস্পেস এর কোন আলাদা সঙ্গা নেই, তবে এ ক্ষেত্রে সাইবারস্পেস বলতে কম্পিউটারের ভার্চুয়াল জগতকে বোঝানো হয়েছে। সাইবারস্পেস এর কোন অংশ বলতে কম্পিউটারের সিস্টেম বা নেটওয়ার্কে ছড়িয়ে থাকা কতগুলো ডাটাকে বোঝানো হয়। যেমনঃ আমি যদি কাউকে কোন ই-মেইল পাঠাই, তবে বলতে পারি আমি একজনকে ই-মেইল পাঠিয়েছি সাইবারস্পেস এর মাধ্যমে।

cyberbully

Previous
Next Post »

পোস্ট সম্পর্কিত সমস্যার জন্য মন্তব্য দিন।ডাউনলোড লিঙ্ক এ সমস্যা জন্য ইনবক্স করুন Aimzworld007
ConversionConversion EmoticonEmoticon

Thanks for your comment