মোবাইল ফোন থেকে হঠাৎ করেই টাকা গায়েব? এর পেছনে থাকতে পারে ভয়ংকর একটি ট্রোজান ভাইরাস। অ্যান্ড্রয়েডনির্ভর মোবাইল ফোনে নতুন একটি ভাইরাস দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে যা ব্যবহারকারীর মোবাইলে থাকা অর্থ শেষ করে ফেলতে পারে। এ ছাড়া তথ্য চুরি করা কিংবা মোবাইলে থাকা কন্ট্যাক্ট নম্বরগুলোতে বার্তা পাঠিয়ে সর্বনাশ করতে পারে। ভারতের সাইবার বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলছেন, মারাত্মক এই ট্রোজান ভাইরাসটির নাম ‘অ্যান্ড্রয়েড এসএমএস সেন্ড’।
সাইবার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘অ্যান্ড্রয়েড এসএমএস সেন্ড’ ভাইরাসটি প্রিমিয়াম সার্ভিস বিনষ্টকারী ম্যালওয়্যারের তালিকায় পড়ে। অ্যান্ড্রয়েডে ভুয়া অ্যাপ্লিকেশনের ছদ্মবেশে এ ভাইরাসটি ঢুকে পড়ে মোবাইলের সর্বনাশ করে। একবার এ ভাইরাসটি ইনস্টল হয়ে গেলে কন্ট্যাক্ট তালিকায় থাকা নম্বরগুলোতে টেক্সট বার্তা পাঠাতে থাকে।
কম্পিউটার ইমারজেন্সি রেসপন্স টিম অব ইন্ডিয়ার (সিইআরটি-ইন) গবেষকেরা ভারতের অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীদের এ ভাইরাসটি সম্পর্কে সতর্ক করেছেন।
পুরোনো ফোনের বিপদ ও সুরক্ষাবিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভাইরাসটি স্মার্টফোনের আইএমইআই নম্বর, মোবাইল আইডি, মোবাইলের ধরনসহ অন্যান্য তথ্য চুরি করে দুর্বৃত্তদের কাছে পাঠাতে পারে এবং মোবাইলে অন্যান্য স্পাইওয়্যার ডাউনলোডের জন্য জায়গা করে দিতে পারে। ভাইরাসটি এতটাই মারাত্মক যে মোবাইল থেকে নম্বর চুরি, ছবি গায়েব, লোকেশন ট্র্যাক, পাসওয়ার্ড চুরি, টেক্সট মেসেজ কপি, মোবাইল পুরোপুরি অচলও করে দিতে পারে। এ ছাড়া মোবাইল ব্যাংকিংয়ের তথ্যও হাতিয়ে নিতে পারে। অ্যান্টি ভাইরাস সফটওয়্যারকেও ফাঁকি দিতে পারে এ ভাইরাসটি।
অনলাইনের অ্যাপ মার্কেটপ্লেসে পরিচিত অ্যাপের ছদ্মবেশে এ ভাইরাসটি লুকিয়ে থাকে। দুর্বৃত্তরা পরিচিত অ্যাপের মধ্যে এ ভাইরাস ঢুকিয়ে তা মার্কেটপ্লেসে রেখে দেয়।
এ ভাইরাসটি থেকে বাঁচতে পরিচিত উত্স ছাড়া আর কোনো স্থান থেকে অ্যাপ ডাউনলোড না করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এ ছাড়া হালনাগাদ মোবাইল সিকিউরিটি সফটওয়্যার বা অ্যান্টি ভাইরাস দিয়ে মোবাইল পুরোপুরি স্ক্যান করে ফেলতে বলেছেন তাঁরা। কোনো অ্যাপ ইনস্টল করার আগে তা কী ধরনের অনুমতি চাইছে তা দেখে নিতে বলছেন। কোনো সাইটের লিংকে ক্লিক করার আগে কিংবা অ্যান্ড্রয়েড আপডেট করার আগেও সচেতন থাকার পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা।
গবেষকদের পরামর্শ হচ্ছে, অ্যান্ড্রয়েডের তথ্য অন্য কোথাও ব্যাকআপ হিসেবে রেখে দেবেন এবং অপরিচিত কোনো ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক ব্যবহারের ক্ষেত্রে সচেতন থাকবেন। ভাইরাস থেকে বাঁচতে ডিভাইস এনক্রিপশন ব্যবহার করুন।
সাইবার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘অ্যান্ড্রয়েড এসএমএস সেন্ড’ ভাইরাসটি প্রিমিয়াম সার্ভিস বিনষ্টকারী ম্যালওয়্যারের তালিকায় পড়ে। অ্যান্ড্রয়েডে ভুয়া অ্যাপ্লিকেশনের ছদ্মবেশে এ ভাইরাসটি ঢুকে পড়ে মোবাইলের সর্বনাশ করে। একবার এ ভাইরাসটি ইনস্টল হয়ে গেলে কন্ট্যাক্ট তালিকায় থাকা নম্বরগুলোতে টেক্সট বার্তা পাঠাতে থাকে।
কম্পিউটার ইমারজেন্সি রেসপন্স টিম অব ইন্ডিয়ার (সিইআরটি-ইন) গবেষকেরা ভারতের অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীদের এ ভাইরাসটি সম্পর্কে সতর্ক করেছেন।
পুরোনো ফোনের বিপদ ও সুরক্ষাবিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভাইরাসটি স্মার্টফোনের আইএমইআই নম্বর, মোবাইল আইডি, মোবাইলের ধরনসহ অন্যান্য তথ্য চুরি করে দুর্বৃত্তদের কাছে পাঠাতে পারে এবং মোবাইলে অন্যান্য স্পাইওয়্যার ডাউনলোডের জন্য জায়গা করে দিতে পারে। ভাইরাসটি এতটাই মারাত্মক যে মোবাইল থেকে নম্বর চুরি, ছবি গায়েব, লোকেশন ট্র্যাক, পাসওয়ার্ড চুরি, টেক্সট মেসেজ কপি, মোবাইল পুরোপুরি অচলও করে দিতে পারে। এ ছাড়া মোবাইল ব্যাংকিংয়ের তথ্যও হাতিয়ে নিতে পারে। অ্যান্টি ভাইরাস সফটওয়্যারকেও ফাঁকি দিতে পারে এ ভাইরাসটি।
অনলাইনের অ্যাপ মার্কেটপ্লেসে পরিচিত অ্যাপের ছদ্মবেশে এ ভাইরাসটি লুকিয়ে থাকে। দুর্বৃত্তরা পরিচিত অ্যাপের মধ্যে এ ভাইরাস ঢুকিয়ে তা মার্কেটপ্লেসে রেখে দেয়।
এ ভাইরাসটি থেকে বাঁচতে পরিচিত উত্স ছাড়া আর কোনো স্থান থেকে অ্যাপ ডাউনলোড না করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এ ছাড়া হালনাগাদ মোবাইল সিকিউরিটি সফটওয়্যার বা অ্যান্টি ভাইরাস দিয়ে মোবাইল পুরোপুরি স্ক্যান করে ফেলতে বলেছেন তাঁরা। কোনো অ্যাপ ইনস্টল করার আগে তা কী ধরনের অনুমতি চাইছে তা দেখে নিতে বলছেন। কোনো সাইটের লিংকে ক্লিক করার আগে কিংবা অ্যান্ড্রয়েড আপডেট করার আগেও সচেতন থাকার পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা।
গবেষকদের পরামর্শ হচ্ছে, অ্যান্ড্রয়েডের তথ্য অন্য কোথাও ব্যাকআপ হিসেবে রেখে দেবেন এবং অপরিচিত কোনো ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক ব্যবহারের ক্ষেত্রে সচেতন থাকবেন। ভাইরাস থেকে বাঁচতে ডিভাইস এনক্রিপশন ব্যবহার করুন।
পোস্ট সম্পর্কিত সমস্যার জন্য মন্তব্য দিন।ডাউনলোড লিঙ্ক এ সমস্যা জন্য ইনবক্স করুন Aimzworld007
ConversionConversion EmoticonEmoticon