Vital Information Resources Under Seize = VIRUS
চলুন ভাইরাস নিয়ে কিছু মজা করে জেনে নেয়া যাক - তবে হ্যা আমি ভুলে গেলেও কথাগুলো আপনারা মনে রাখবে নাইলে কিন্তু যখন তখন ATTACK !
ভাইটাল ইনফরমেশন রিসোর্স আন্ডার সিজ-অথ্যার্ৎ গুরুত্বপূর্ণ উৎসগুলো বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। প্রখ্যাত গবেষক প্রেড কোহেন ভাইরাস এর নামকরণ করেন। আবার অনেকেই VIRUS কে Very Important Resource under Seize নামেও অভিহিত করে থাকেন।সত্তরের দশকে আরপানেট – (Arpanet) এ “ক্রিপার ভাইরাস” নামে একটি ভাইরাসকে প্রথম চিহ্নিত করা হয়। ১৯৭১ সালে বিবিএন – এ কর্মরত বব থমাস পরীক্ষামূলকভাবে নিজে নিজে প্রতিরুপ সৃষ্টিকারী এই প্রোগ্রামটি লিখেন। Tennex অপারেটিং সিষ্টেমে চালিত DEC PDP-১০ কম্পিউটারসমূহকে আক্রান্ত করার উদ্দেশ্যে ক্রিপার ভাইরাসটিকে আরপানেটে ছেড়ে দেয়া হয়। ভাইরাসটি সাফল্যের সাথে আরপানেটে এ্যাকসেসের সুযোগ পায় এবং আক্রান্ত সিস্টেমগুলোতে “I’m the creeper, catch me if you can!” মেসেজটি প্রদর্শন করে। ক্রিপারকে মুছে দেবার জন্য পরে অবশ্য আরেকটি প্রোগ্রাম লিখা হয়।১৯৯৯ সালে ২৬ এপ্রিল বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের লক্ষ লক্ষ কম্পিউটার সিআইএইচ বা চেনোবিল নামক ভাইরাসের আক্রমেণ বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়। টাইম বোমায় ন্যায় নির্দিষ্ট সময়ে এ ভাইরাসটি কম্পিউটারকে আক্রান্ত করে। একই সময়ে সারাবিশ্বে ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার এটিই সবচেয়ে আলোড়ন সৃষ্টিকারী ঘটনা।ভাইরাসের শ্রেণীবিভাগ করা খুবই কঠিন। কারণ প্রায় প্রতিদিনই কিছু অসাধূ প্রোগ্রামারদের দ্বারা নতুন নতুন ভাইরাস তৈরি হচ্ছে। তারপর ও আমি ভাইরাস কে ১৫টি শ্রেণীবিভাগ করতে পেরেছিঃ
১। ট্রোজান হর্স ভাইরাস
২। প্রোগ্রাম ভাইরাস
৩। কমান্ড পারপাস ভাইরাস
৪। জেনারেল পারপাস ভাইরাস
৫। ম্যাক্রো ভাইরাস
৬। কমপেনিয়ন ভাইরাস
৭। ওভার রাইটিং ভাইরাস
৮। মাল্টিপারশিয়েট ভাইরাস
৯। ফাইল ভাইরাস
১০। বুট সেক্টর ভাইরাস
১১। পার্টিশন সেক্টর ভাইরাস
১২। মেমোরি রেসিডেন্ট ভাইরাস
১৩। স্টিলথ ভাইরাস
১৪। ফ্ল্যাশ ভাইরাস
১৫। কাস্টম ভাইরাস (দুনিয়ায় যত নতুন নতুন ভাইরাস তৈরি হচ্ছে)
ম্যাক্রো ভাইরাসঃ এটি একটি সাধারণ শ্রেণীর ভাইরাস যা ডাটা ফাইলকে আক্রমণ করে। এই ভাইরাস তৈরি করা খুবই সহজ। এই ভাইরাস মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইল সমূহে আক্রমণ করে বেশি। বর্তমান সময়ে এই ধরণের ভাইরাস প্রায়ই দেখা যায়। এই ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত ওর্য়াড ফাইলটি চালু করলে কিছু আজেবাজে লেখা দেখা যায় মূল ফাইলের সংরক্ষিত লেখা সমূহের বদলে।
বুট সেক্টর ভাইরাসঃ এটির নাম দেখেই বুঝা যাচ্ছে যে এটি কি ধরণের ভাইরাস এবং এটির কাজ কি। এক জাতীয় ভাইরাস সরসরী কম্পিউটারের বুট সেক্টর নিজেদের কোড দ্বারা পরিবর্তন করে এবং অপারেটিং সিষ্টেমের একটি অংশ হয়ে যায়!। এগুলো মেমোরীতে নিজেদের স্থাপন করে। এরপর বুট সেক্টরকে ডিস্কের অন্য স্থানে সরিয়ে রেখে নিজের কোড দিয়ে বুট সেক্টরকে প্রতিস্থাপন করে। এ জাতীয় ভাইরাস কম্পিউটারের বুটিং সিস্টেম ধ্বংস করে দেয়।
ফাইল ভাইরাসঃ এই ভাইরাসটি অতি “জনপ্রিয়!”। মানে প্রায় সব পিসিতে এই ভাইরাস প্রায়ই দেখা যায়। এই ভাইরাস এক্সিকিউটেবল প্রোগ্রাম ফাইলসমুহকে আক্রমণ এবং এক্সটেনশন যুক্ত ফাইলসমুহকে আক্রান্ত করে । আক্রান্ত প্রোগ্রাম রান করলে প্রথমে ভাইরাস রান করে অরিজিনাল প্রোগ্রামের নিয়ন্ত্রণ করে এবং পরে প্রতিলিপি তৈরি করার জন্য এর কোডকে অন্য ফাইল এ কপি করে।
প্রোগ্রাম ভাইরাসঃ এইসব ভাইরাস তাদের ভাইরাস কোড এক্সিকিউটেবল ফাইলের প্রথমে বা শেষে যুক্ত করে এবং মূল প্রোগ্রামের কোন বিশেষ অংশকে নিজস্ব কোড দ্বারা প্রতিস্থাপিত করে।
ওভার রাইটিং ভাইরাসঃ এই ভাইরাসটি আক্রান্ত ফাইলগুলোকে তার নিজস্ব কোড দ্বারা ওভার রাইট করে এতে ওই প্রোগ্রামের আর কোন কাজ থাকে না । মানে আক্রান্ত প্রোগ্রামটি নষ্ট হয়ে যায়।
কম্প্যানিয়ন ভাইরাসঃ এই ভাইরাসটি কম্পিউটারের .exe এক্সটানশান যুক্ত ফাইলকে .com এক্সটানশান এ রুপান্তর করে ফাইলটি কে নষ্ট করে ফেলে।
ট্রোজান হর্স ভাইরাসঃ গ্রীক এর পুরান ট্রোজান ঘোড়ার নামানুসারে এই ভাইরাসের নামকরণ করা হয়। এটি আসলে খুবই মারাক্তক ভাইরাস যদিও উপকারের মত ভান করে । এই ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত কোন প্রোগ্রাম চালু করলে কম্পিউটারে ডিস্ক বা ফাইল নষ্ট হতে পারে। এই ভাইরাস প্রোগ্রামের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে আক্রান্ত পিসিকে একটি ফলাফলের দিকে ধাবিত করা। যেমন : হঠাৎ কোনো ফাইল বা ড্রাইভ ডিলেট হয়ে যায়। আবার কখনও সমস্ত হার্ডডিস্ক নিজে নিজে ফরমেট হয়ে যায়। ট্রোজান হর্স ভাইরাস বর্তমানে যেকোন গেমের ট্রেইনার ফাইল সমুহে বেশি দেখা যাচ্ছে।
পার্টিশন সেক্টর ভাইরাসঃ এই ভাইরাস এর কাজ হল আক্রান্ত পিসির পার্টিশন গুলো ভেঙ্গে দেওয়া । মনে করুন আপনার পিসিতে অডিও এবং ভিডিও নামের দুটি পার্টিশন আছে। এখন আপনার পিসিতে যদি পার্টিশন সেক্টর ভাইরাস আক্রমণ করে তবে সেই অডিও এবং ভিডিও পার্টিশনগুলো ভেঙে একটি পার্টিশনে রুপ নেবে। ছেঁড়াভেড়া অবস্থা!
কম্পিউটারে ভাইরাস সাধারণ বাইরের এক্সটারনাল ডিস্ক ব্যবহারের কারণে এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ছড়ায়। তাছাড়াও আরো অনেক উৎস আছে। যেমনঃ
১। বাইরের হার্ডডিস্ক, সিডি, ডিভিডি, ফ্ল্যাশ ডিক্স, পেনড্রাইভ বা অন্য কোন ডিস্কের মাধ্যমে প্রোগ্রাম ডাটা আদান-প্রদানের সময়।
২। ইন্টারনেট ও ই-মেইল ব্যবহারের অসতর্কতায়।
৩। নেটওয়ার্ক সিস্টেমের এক কম্পিউটারের সাথে অন্য কম্পিউটারের অথবা সার্ভারের প্রোগ্রাম / ডাটা আদান-প্রদান এর মাধ্যমে।
৪। পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহারের মাধ্যমে।
অন্যান্য রোগ বালাইয়ের মতো পিসিতে ভাইরাস সংক্রমণেরও নির্দিষ্ট কিছু উপসর্গ রয়েছে। পিসির সাথে ঘনিষ্ট একজন ব্যবহারকারী অনুভব করতে পারে কখন পিসিটি সুস্থ ভাবে কাজ করছে না। সাধারণ একটি ভাইরাস আক্রান্ত পিসিতে যেসব লক্ষণ অনুভব করা যায় তা হলঃ
১। কম্পিউটার চালু হতে আগের চেয়ে বেশি সময় নেওয়া।
২। exe ফাইলের আকার অনেক বেড়ে যাওয়া।
৩। হঠাৎ করে ফাইল উধাও হয়ে যাওয়া অথবা নাম পরিবর্তিত হয়ে যাওয়া।
৪। ড্রাইভের নাম পরিবর্তিত হয়ে যাওয়া।
৫। ফাইলের কিছু অংশে অবাঞ্চিত চিহ্ন বা বার্তা দেখা।
৬। পর্দায় অদ্ভুত বা হাস্যকর বার্তা বা চিত্র পরিলক্ষিত হওয়া।
৭। অস্বাভাবিক এরর সংকেত প্রদর্শিত হওয়া।
৮। পর্দায় অপ্রত্যাশিত শব্দ শোনা বা ছবি দেখতে পাওয়া।
৯। সিস্টেমের সময় ও তারিখ পরিবর্তিত হওয়া।
১০। ডিস্কে ব্যাড সেক্টর বেড়ে যাওয়া। কারণ কিছু কিছু ভাইরাস নিজেদেরকে লুকানোর জন্য তাদের অবস্থানকে ব্যাড সেক্টর হিসেবে মার্ক করে দেয় যাতে অপারেটিং সিষ্টেম অথবা অন্য কোন প্রোগ্রাম সেখানে ঢুকতে না পারে।
১১। সাধারণ কাজেও ডিস্ক একসেস সময় বেড়ে যাওয়া। (যেমন কোন ফাইল কপি-পেষ্ট করতে সময় বেশি লাগা)
১২। ফাইল সেভ এবং প্রিন্ট করতে অনেক সময় নেওয়া
১৩। মেমোরির সাইজ কমিয়ে কোন প্রোগ্রাম চালনা ব্যাহত করা। যেমনঃ Out of Memory / Insufficient Memory বার্তা প্রদর্শিত হওয়া।
১৪। কম্পিউটার এর কার্যকম ক্রমশ ধীর / স্লো হয়ে যাওয়া।
১৫। প্রোগ্রামের বিভিন্ন মেনু, অপশন, লিস্ট ইত্যাদি অংশগুলো স্বাভাবিক অবস্থার মতো আর খুঁজে না পাওয়া।
১৬। কাজের মাঝখানে হঠাৎ করে কম্পিউটার হ্যাং হয়ে যাওয়া বা রিষ্টার্ট নেওয়া।
১৭। কম্পিউটারে সংরক্ষিত বিভিন্ন ফোল্ডারের নামে উক্ত ফোল্ডারের মধ্যে ফোল্ডারের নাম সহ শেষে একটি .exe এক্সটেশনযুক্ত ফোল্ডার পাওয়া।
১৮। ইমেজ ফাইলসমূহের সাইজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে একেবারে কমে গিয়ে কয়েক কিলোবাইটে এসে ঠেকা এবং ফলশ্রুতিতে ফাইলটি আর ওপেন না হওয়া।
এছাড়াও আরো অনেক লক্ষণ রয়েছে ভাইরাস আক্রান্ত পিসির।
কম্পিউটারে ভাইরাসদের যেসব জায়গায় টার্গেট থাকে সেগুলো হলঃ
১। কম্পিউটারের বুট সেক্টরে,
২। ফ্যাট বা ফাইল অ্যালোকেশন টেবলে
৩। হার্ডডিস্ক এবং ফ্ল্যাশ ডিস্ক এ
৪। ডকুমেন্ট ফাইলে
৫। ইমেজ ফাইলে
৬।.exe ফাইলসমূহে।
কম্পিউটার ওর্ম – Computer Worm, ওর্ম হচ্ছে ভাইরাসের মতোই একটি ক্ষতিকর প্রোগ্রাম, তবে এটি পিসি নেটওর্য়াকে ছড়িয়ে থাকে এবং এটির কাজই হলো নেটওর্য়াকে। যেমন নেটের স্পিড স্লো করে দেওয়া, শুধু শুধু ডাউনলোড করা ইত্যাদি।
ওর্ম এর কথা প্রথম ব্যবহৃত হয় ১৯৭৫ সালের একটি উপন্যাসে!! হাহাহাহা! পরে ১৯৮৮ সালের ২ নভেম্বরে, করনেল ভার্সিটির কম্পিউটার সাইন্সের গ্রাজুয়েটেড স্টুডেন্ট “রর্বাট ট্যাপ্পান মরিস” একটি ওর্ম বের করেন যা পড়ে মরিস ওর্ম নামে জনপ্রিয় হয়ে যায়!
Fake Antivirus-অনেকেই টাকার বিনিময়ে ভাইরাস কিনছেন নিজের অজান্তেই! একে Rogue Security Sofware বলা হয় অফিসিয়াল ভাষায়। ২০০৮ সাল থেকে এই ব্যবসার (!!!) প্রসার বৃদ্ধি পাচ্ছে! ২০০৮ সালের মাঝামাঝি সময়ে একটি ফেইক এন্টিভাইরাস মাত্র ১০ দিনে আড়াই লক্ষ মার্কিন ডলার আয় করে ফেলে! যারা নেট নিয়মিত ব্যবহার করেন এবং বহু সাইট ভিজিট করেন তারা দেখে থাকবেন যে অনেক সাইটে অনেক ধরণের এন্টিভাইসারে বিজ্ঞাপন, দুঃখের কথা এই যে এদের ৮০% ই ফেইক এন্টিভাইরাস। ২০১০ সালে গুগলের একটি গবেষণায় পাওয়া যায় যে ১১ হাজার সাইট রয়েছে যারা এই ফেইক এন্টিভাইরাসের বিজ্ঞাপন থেকে শুরু করে সরাসরি এদের বিস্তারে জড়িত।আপনাদের সুবিধার জন্য আমি নিচে কিছু ফেইক এন্টিভাইরাস এর লিষ্ট দিচ্ছি:
Advanced Cleaner
AV Security 2012
AKM Antivirus 2010 Pro
AlfaCleaner
Alpha AntiVirus
ANG Antivirus (knock-off of AVG Anti-virus)
Antimalware Doctor
AntiMalware
AntiMalware GO
AntiMalware Go
AntiSpyCheck 2.1
AntiSpyStorm
AntiSpyware 2008
AntiSpyware 2009
Antispyware 2010
AntiSpyware 2011
Windows Enterprise Defender
AntiSpyware Bot from 2Squared Software
AntiSpywareExpert
AntiSpywareMaster
AntiSpyware Shield
AntiSpyware Soft
AntiSpywareSuite
AntiVermins
Antivir Solution Pro
Antivira AV
Antivirii 2011
Antivirus Action
Antivirus Monitor
Antivirus 7 or Antivirus5
Antivirus 8
Antivirus 8
Antivirus 360
Antivirus 2008
Antivirus 2009
Antivirus 2010 (also known as Anti-virus-1)
AntiVirus Gold or AntivirusGT
Antivirus IS
Antivirus Live
Antivirus Master
Antivirus .NET
Antivirus Pro 2009
Antivirus Pro 2010
Antivirus Scan
Antivirus Smart Protection
Antivirus Soft
Antivirus Studio 2010
Antivirus Suite
Antivirus System PRO
Antivirus XP 2008
Antivirus XP 2010
AV Antivirus Suite
AVASoft Professional Antivirus
avast! Enhanced Protection Mode
Avatod Antispyware 8.0
AVG Antivirus 2011 (fake version)
AV Security Essentials
AV Security Suite
Awola
Best Malware Protection
BestsellerAntivirus, Browser Defender
Blue Frog
ByteDefender also known as ByteDefender Security 2010 (Knock-off of the legitimate BitDefender Antivirus software)
Cleanator
CleanThis
Cloud Protection
ContraVirus
Control Center
Cyber Security, Core Security
Data Protection
Defense Center
Desktop Security 2010
Digital Security
Disc Antivirus Professional
Disk Defrag
Disk Doctor
Doctor Antivirus
Doctor Antivirus 2008[
Dr Guard
DriveCleaner
EasySpywareCleaner, EasyFix Tools
eco AntiVirus
Errorsafe, Error Expert
ErrorSmart, ErrorFix
Essential Cleaner
Exterminate it!
Fast Windows Antivirus 2011
Flu Shot 4 (probably the earliest well-known instance of rogue security software)
Green Antivirus 2009
Hard Drive Diagnostic
HDD Fix
HDD Plus
HDD Rescue
HDD Scan
Home Security Solutions
IE Antivirus (aka IE Antivirus 3.2)[
IEDefender
InfeStop
Internet Antivirus, InstallShield(aka Internet Antivirus Pro, distributed by plus4scan.com)
Internet Antivirus 2011
Internet Defender 2011
Internet Security
Internet Security 2010
Internet Security 2011
Internet Security 2012
Internet Security Essentials
Internet Security Guard
KVMSecure
Live PC Care
Live Security Platinum
Live Security Suite
Mac Defender
Mac Protector
MacSweeper
MalwareAlarm
Malware Bell (a.k.a. Malware Bell 3.2)
MalwareCore
MalwareCrush
Malware Defender (not to be confused with the HIPS firewall of the same name)
Malware Defense
Malware Protection Center
MaxAntiSpy
Memory Fixer
MS AntiSpyware 2009 (not to be confused with Microsoft AntiSpyware, now Windows Defender)
MS Antivirus Microsoft Anti Malware (not to be confused with Microsoft Antivirus or Microsoft Security Essentials)
MS Removal Tool
MS Removal Tool 1.4
Microsoft Security Essentials (fake version)
My Security Engine
My Security Shield
My Security Wall
MxOne Antivirus
Navashield
Netcom3 Cleaner
Paladin Antivirus
Palladium Pro
PAL Spyware Remover
PC Antispy
PC AntiSpyWare 2010
PC Clean Pro
PC Defender Plus
PC Privacy Cleaner
PCPrivacy Tools
PCSecureSystem
PerfectCleaner
Perfect Defender 2009, Perfect Optimizer
PersonalAntiSpy Free
Personal Antivirus
Personal Internet Security 2011
Personal Security
Personal Shield Pro
PC Antispyware
PC Defender Antivirus
Privacy Center
Protection Center
PSGuard
Quick Defragmenter
Rapid AntiVirus
Real AntiVirus, RegAlilve
Reggenie Antivirus
Registry Great
Registry Patrol
Registry Defender
Registry Winner
Reg tool
RegWork
Safety Alerter 2006
Safety Center or Security Center
SafetyKeeper
SaliarAR
ScanAngryAgainAntivirus
SecureFighter
SecurePCCleaner
SecureVeteran
Security Master AV
Security Monitor 2012
Security Protection
Security Scan 2009
Security Scanner
Security Shield
Security Solution 2011
Security Suite Platinum
Security Tool
Security Tool Pro
Security Toolbar 7.1
Security Essentials 2010 (not to be confused with Microsoft Security Essentials)
SiteAdware
SkyVast Anti-Virus 2011
Smart Anti-Malware Protection[172]
Smart Antivirus 2009[173]
Smart Engine[174]
Smart HDD[175]
Smart Protection 2012[176]
Smart Security[177]
Soft Soldier[178]
Speedypc Pro[179]
Spy Away[180]
SpyAxe[181]
SpyBouncer
SpyCrush[182]
Spydawn[183]
SpyEraser[184] (Video demonstration)
SpyGuarder[185]
SpyHeal (a.k.a. SpyHeals & VirusHeal)[186]
Spylocked[187]
SpyMarshal[188]
SpyRid[189]
SpySheriff (a.k.a. PestTrap, BraveSentry, SpyTrooper)[190]
SpySpotter[191]
Spy Tool
SpywareBot (Spybot - Search & Destroy knockoff, Now known as SpywareSTOP).[192]
Spyware Cleaner or Spyware Blaster[193]
SpywareGuard 2008 (not to be confused with SpywareGuard by Javacool Software)[194][195]
spyware NO
Spyware Protect 2009[196]
Spyware Protect 2009[197]
SpywareQuake[198]
SpywareSheriff (often confused with SpySheriff)[199]
Spyware Stormer, Spyware X-terminator[200]
SpywareStrike[201]
Spyware Striker Pro[202]
SpyWiper[203]
Super AV[204]
StopZilla[205]
SysGuard[206]
Sysinternals Antivirus[207]
System Antivirus 2008[208]
SystemArmor[209]
System Check (a member of the FakeHDD family)[210]
System Defender[211]
System Defragmenter[212]
SystemDoctor or Spyware Doctor[213]
System Live Protect[214]
System Progressive Protection
System Security (Rogue Antivirus)[215]
System Tool [216]
System Tool 2011[217]
System Tools[218]
TheSpyBot (Spybot - Search & Destroy knockoff)[219]
ThinkPoint[220]
Total Secure 2009[221]
Total Win 7 Security[222]
Total Win Vista Security[223]
Total Win XP Security[224]
TrustedAntivirus[225]
UltimateCleaner[226]
Ultra Defragger[227]
VirusHeat[228]
VirusIsolator[229]
Virus Locker[230]
VirusMelt[231]
VirusProtectPro (a.k.a. AntiVirGear)[232]
VirusRanger[233]
VirusRemover2008[234]
VirusRemover2009[235]
Virus Response Lab 2009[236]
VirusTrigger[237]
Vista Antimalware 2011[238]
Vista Antispyware 2010[239]
Vista Antispyware 2011[240]
Vista Antispyware 2012[241]
Vista Antivirus 2008[242]
Vista Defender 2013
Vista Home Security 2011[243]
Vista Internet Security 2010[244]
Vista Internet Security 2012[245]
Vista Security 2011[246]
Vista Security 2012[247]
Vista Smart Security 2010[248]
Volcano Security Suite[249]
Win7 Antispyware 2011[250]
Win 7 Antivirus 2010
Win 7 Antivirus 2012
Win Antispyware Center[251]
Win 7 Home Security 2011[252]
WinAntiVirus Pro 2006[253]
WinDefender (not to be confused with the legitimate Windows Defender)[254]
Win Defrag[255]
Windows 7 Recovery[256]
Windows Anticrashes Utility[257]
Windows Antidanger Center[258]
Windows Antivirus Rampart [259]
Windows Attention Utility[260]
Windows Cleaning Tool[261]
Windows Efficiency Magnifier[262]
Windows Emergency System[263]
Windows Passport Utility[264]
Windows Police Pro[265]
Windows Power Expansion[266]
Windows Privacy Agent[267]
Windows Pro Rescuer[268]
Windows Processes Organizer[269]
Windows Protection Suite[270]
Windows Protection Master[271]
Windows Recovery[272]
Windows Remedy[273]
Windows Repair[274]
Windows Restore[275]
Win 7 Security 2012[276]
Windows Scan[277]
Windows Shield Center[278]
Windows Stability Center[279]
Windows Steady Work[280]
Windows Support System[281]
Windows Tasks Optimizer[282]
Windows Threats Removing[283]
Windows Tool[284]
Windows Tweaking Utility[285]
Windows Utility Tool[286]
Windows Vista Recovery[287]
Windows Wise Protection[288]
Windows XP Recovery[289]
WinFixer[290]
Win HDD[291]
WinHound[292]
Winwebsec
Winpc Antivirus[293]
Winpc Defender[294]
WinSpywareProtect[295]
WinWeb Security 2008[296]
Wireshark Antivirus[297]
WorldAntiSpy[298]
XP AntiMalware[299]
XP AntiSpyware 2009[300]
XP AntiSpyware 2010[301]
XP AntiSpyware 2012[302]
XP Antivirus 2010[303]
XP Antivirus 2012[304]
XP Antivirus Pro 2010[305]
XP Defender Pro[306]
XP Guardian
XP Home Security 2011[307]
XP Internet Security 2010[308]
XP Security 2012[309]
XP Security Tool[310] (not to be confused with Security Tool.)
XP-Shield[311]
XJR Antivirus[312]
Your Protection[313]
Your PC Protector[314]
Zinaps AntiSpyware 2008[315]
Zentom System Guard
Security shield removal made easy
চলুন ভাইরাস নিয়ে কিছু মজা করে জেনে নেয়া যাক - তবে হ্যা আমি ভুলে গেলেও কথাগুলো আপনারা মনে রাখবে নাইলে কিন্তু যখন তখন ATTACK !
ভাইটাল ইনফরমেশন রিসোর্স আন্ডার সিজ-অথ্যার্ৎ গুরুত্বপূর্ণ উৎসগুলো বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। প্রখ্যাত গবেষক প্রেড কোহেন ভাইরাস এর নামকরণ করেন। আবার অনেকেই VIRUS কে Very Important Resource under Seize নামেও অভিহিত করে থাকেন।সত্তরের দশকে আরপানেট – (Arpanet) এ “ক্রিপার ভাইরাস” নামে একটি ভাইরাসকে প্রথম চিহ্নিত করা হয়। ১৯৭১ সালে বিবিএন – এ কর্মরত বব থমাস পরীক্ষামূলকভাবে নিজে নিজে প্রতিরুপ সৃষ্টিকারী এই প্রোগ্রামটি লিখেন। Tennex অপারেটিং সিষ্টেমে চালিত DEC PDP-১০ কম্পিউটারসমূহকে আক্রান্ত করার উদ্দেশ্যে ক্রিপার ভাইরাসটিকে আরপানেটে ছেড়ে দেয়া হয়। ভাইরাসটি সাফল্যের সাথে আরপানেটে এ্যাকসেসের সুযোগ পায় এবং আক্রান্ত সিস্টেমগুলোতে “I’m the creeper, catch me if you can!” মেসেজটি প্রদর্শন করে। ক্রিপারকে মুছে দেবার জন্য পরে অবশ্য আরেকটি প্রোগ্রাম লিখা হয়।১৯৯৯ সালে ২৬ এপ্রিল বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের লক্ষ লক্ষ কম্পিউটার সিআইএইচ বা চেনোবিল নামক ভাইরাসের আক্রমেণ বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়। টাইম বোমায় ন্যায় নির্দিষ্ট সময়ে এ ভাইরাসটি কম্পিউটারকে আক্রান্ত করে। একই সময়ে সারাবিশ্বে ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার এটিই সবচেয়ে আলোড়ন সৃষ্টিকারী ঘটনা।ভাইরাসের শ্রেণীবিভাগ করা খুবই কঠিন। কারণ প্রায় প্রতিদিনই কিছু অসাধূ প্রোগ্রামারদের দ্বারা নতুন নতুন ভাইরাস তৈরি হচ্ছে। তারপর ও আমি ভাইরাস কে ১৫টি শ্রেণীবিভাগ করতে পেরেছিঃ
১। ট্রোজান হর্স ভাইরাস
২। প্রোগ্রাম ভাইরাস
৩। কমান্ড পারপাস ভাইরাস
৪। জেনারেল পারপাস ভাইরাস
৫। ম্যাক্রো ভাইরাস
৬। কমপেনিয়ন ভাইরাস
৭। ওভার রাইটিং ভাইরাস
৮। মাল্টিপারশিয়েট ভাইরাস
৯। ফাইল ভাইরাস
১০। বুট সেক্টর ভাইরাস
১১। পার্টিশন সেক্টর ভাইরাস
১২। মেমোরি রেসিডেন্ট ভাইরাস
১৩। স্টিলথ ভাইরাস
১৪। ফ্ল্যাশ ভাইরাস
১৫। কাস্টম ভাইরাস (দুনিয়ায় যত নতুন নতুন ভাইরাস তৈরি হচ্ছে)
ম্যাক্রো ভাইরাসঃ এটি একটি সাধারণ শ্রেণীর ভাইরাস যা ডাটা ফাইলকে আক্রমণ করে। এই ভাইরাস তৈরি করা খুবই সহজ। এই ভাইরাস মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইল সমূহে আক্রমণ করে বেশি। বর্তমান সময়ে এই ধরণের ভাইরাস প্রায়ই দেখা যায়। এই ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত ওর্য়াড ফাইলটি চালু করলে কিছু আজেবাজে লেখা দেখা যায় মূল ফাইলের সংরক্ষিত লেখা সমূহের বদলে।
বুট সেক্টর ভাইরাসঃ এটির নাম দেখেই বুঝা যাচ্ছে যে এটি কি ধরণের ভাইরাস এবং এটির কাজ কি। এক জাতীয় ভাইরাস সরসরী কম্পিউটারের বুট সেক্টর নিজেদের কোড দ্বারা পরিবর্তন করে এবং অপারেটিং সিষ্টেমের একটি অংশ হয়ে যায়!। এগুলো মেমোরীতে নিজেদের স্থাপন করে। এরপর বুট সেক্টরকে ডিস্কের অন্য স্থানে সরিয়ে রেখে নিজের কোড দিয়ে বুট সেক্টরকে প্রতিস্থাপন করে। এ জাতীয় ভাইরাস কম্পিউটারের বুটিং সিস্টেম ধ্বংস করে দেয়।
ফাইল ভাইরাসঃ এই ভাইরাসটি অতি “জনপ্রিয়!”। মানে প্রায় সব পিসিতে এই ভাইরাস প্রায়ই দেখা যায়। এই ভাইরাস এক্সিকিউটেবল প্রোগ্রাম ফাইলসমুহকে আক্রমণ এবং এক্সটেনশন যুক্ত ফাইলসমুহকে আক্রান্ত করে । আক্রান্ত প্রোগ্রাম রান করলে প্রথমে ভাইরাস রান করে অরিজিনাল প্রোগ্রামের নিয়ন্ত্রণ করে এবং পরে প্রতিলিপি তৈরি করার জন্য এর কোডকে অন্য ফাইল এ কপি করে।
প্রোগ্রাম ভাইরাসঃ এইসব ভাইরাস তাদের ভাইরাস কোড এক্সিকিউটেবল ফাইলের প্রথমে বা শেষে যুক্ত করে এবং মূল প্রোগ্রামের কোন বিশেষ অংশকে নিজস্ব কোড দ্বারা প্রতিস্থাপিত করে।
ওভার রাইটিং ভাইরাসঃ এই ভাইরাসটি আক্রান্ত ফাইলগুলোকে তার নিজস্ব কোড দ্বারা ওভার রাইট করে এতে ওই প্রোগ্রামের আর কোন কাজ থাকে না । মানে আক্রান্ত প্রোগ্রামটি নষ্ট হয়ে যায়।
কম্প্যানিয়ন ভাইরাসঃ এই ভাইরাসটি কম্পিউটারের .exe এক্সটানশান যুক্ত ফাইলকে .com এক্সটানশান এ রুপান্তর করে ফাইলটি কে নষ্ট করে ফেলে।
ট্রোজান হর্স ভাইরাসঃ গ্রীক এর পুরান ট্রোজান ঘোড়ার নামানুসারে এই ভাইরাসের নামকরণ করা হয়। এটি আসলে খুবই মারাক্তক ভাইরাস যদিও উপকারের মত ভান করে । এই ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত কোন প্রোগ্রাম চালু করলে কম্পিউটারে ডিস্ক বা ফাইল নষ্ট হতে পারে। এই ভাইরাস প্রোগ্রামের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে আক্রান্ত পিসিকে একটি ফলাফলের দিকে ধাবিত করা। যেমন : হঠাৎ কোনো ফাইল বা ড্রাইভ ডিলেট হয়ে যায়। আবার কখনও সমস্ত হার্ডডিস্ক নিজে নিজে ফরমেট হয়ে যায়। ট্রোজান হর্স ভাইরাস বর্তমানে যেকোন গেমের ট্রেইনার ফাইল সমুহে বেশি দেখা যাচ্ছে।
পার্টিশন সেক্টর ভাইরাসঃ এই ভাইরাস এর কাজ হল আক্রান্ত পিসির পার্টিশন গুলো ভেঙ্গে দেওয়া । মনে করুন আপনার পিসিতে অডিও এবং ভিডিও নামের দুটি পার্টিশন আছে। এখন আপনার পিসিতে যদি পার্টিশন সেক্টর ভাইরাস আক্রমণ করে তবে সেই অডিও এবং ভিডিও পার্টিশনগুলো ভেঙে একটি পার্টিশনে রুপ নেবে। ছেঁড়াভেড়া অবস্থা!
কম্পিউটারে ভাইরাস সাধারণ বাইরের এক্সটারনাল ডিস্ক ব্যবহারের কারণে এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ছড়ায়। তাছাড়াও আরো অনেক উৎস আছে। যেমনঃ
১। বাইরের হার্ডডিস্ক, সিডি, ডিভিডি, ফ্ল্যাশ ডিক্স, পেনড্রাইভ বা অন্য কোন ডিস্কের মাধ্যমে প্রোগ্রাম ডাটা আদান-প্রদানের সময়।
২। ইন্টারনেট ও ই-মেইল ব্যবহারের অসতর্কতায়।
৩। নেটওয়ার্ক সিস্টেমের এক কম্পিউটারের সাথে অন্য কম্পিউটারের অথবা সার্ভারের প্রোগ্রাম / ডাটা আদান-প্রদান এর মাধ্যমে।
৪। পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহারের মাধ্যমে।
অন্যান্য রোগ বালাইয়ের মতো পিসিতে ভাইরাস সংক্রমণেরও নির্দিষ্ট কিছু উপসর্গ রয়েছে। পিসির সাথে ঘনিষ্ট একজন ব্যবহারকারী অনুভব করতে পারে কখন পিসিটি সুস্থ ভাবে কাজ করছে না। সাধারণ একটি ভাইরাস আক্রান্ত পিসিতে যেসব লক্ষণ অনুভব করা যায় তা হলঃ
১। কম্পিউটার চালু হতে আগের চেয়ে বেশি সময় নেওয়া।
২। exe ফাইলের আকার অনেক বেড়ে যাওয়া।
৩। হঠাৎ করে ফাইল উধাও হয়ে যাওয়া অথবা নাম পরিবর্তিত হয়ে যাওয়া।
৪। ড্রাইভের নাম পরিবর্তিত হয়ে যাওয়া।
৫। ফাইলের কিছু অংশে অবাঞ্চিত চিহ্ন বা বার্তা দেখা।
৬। পর্দায় অদ্ভুত বা হাস্যকর বার্তা বা চিত্র পরিলক্ষিত হওয়া।
৭। অস্বাভাবিক এরর সংকেত প্রদর্শিত হওয়া।
৮। পর্দায় অপ্রত্যাশিত শব্দ শোনা বা ছবি দেখতে পাওয়া।
৯। সিস্টেমের সময় ও তারিখ পরিবর্তিত হওয়া।
১০। ডিস্কে ব্যাড সেক্টর বেড়ে যাওয়া। কারণ কিছু কিছু ভাইরাস নিজেদেরকে লুকানোর জন্য তাদের অবস্থানকে ব্যাড সেক্টর হিসেবে মার্ক করে দেয় যাতে অপারেটিং সিষ্টেম অথবা অন্য কোন প্রোগ্রাম সেখানে ঢুকতে না পারে।
১১। সাধারণ কাজেও ডিস্ক একসেস সময় বেড়ে যাওয়া। (যেমন কোন ফাইল কপি-পেষ্ট করতে সময় বেশি লাগা)
১২। ফাইল সেভ এবং প্রিন্ট করতে অনেক সময় নেওয়া
১৩। মেমোরির সাইজ কমিয়ে কোন প্রোগ্রাম চালনা ব্যাহত করা। যেমনঃ Out of Memory / Insufficient Memory বার্তা প্রদর্শিত হওয়া।
১৪। কম্পিউটার এর কার্যকম ক্রমশ ধীর / স্লো হয়ে যাওয়া।
১৫। প্রোগ্রামের বিভিন্ন মেনু, অপশন, লিস্ট ইত্যাদি অংশগুলো স্বাভাবিক অবস্থার মতো আর খুঁজে না পাওয়া।
১৬। কাজের মাঝখানে হঠাৎ করে কম্পিউটার হ্যাং হয়ে যাওয়া বা রিষ্টার্ট নেওয়া।
১৭। কম্পিউটারে সংরক্ষিত বিভিন্ন ফোল্ডারের নামে উক্ত ফোল্ডারের মধ্যে ফোল্ডারের নাম সহ শেষে একটি .exe এক্সটেশনযুক্ত ফোল্ডার পাওয়া।
১৮। ইমেজ ফাইলসমূহের সাইজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে একেবারে কমে গিয়ে কয়েক কিলোবাইটে এসে ঠেকা এবং ফলশ্রুতিতে ফাইলটি আর ওপেন না হওয়া।
এছাড়াও আরো অনেক লক্ষণ রয়েছে ভাইরাস আক্রান্ত পিসির।
কম্পিউটারে ভাইরাসদের যেসব জায়গায় টার্গেট থাকে সেগুলো হলঃ
১। কম্পিউটারের বুট সেক্টরে,
২। ফ্যাট বা ফাইল অ্যালোকেশন টেবলে
৩। হার্ডডিস্ক এবং ফ্ল্যাশ ডিস্ক এ
৪। ডকুমেন্ট ফাইলে
৫। ইমেজ ফাইলে
৬।.exe ফাইলসমূহে।
কম্পিউটার ওর্ম – Computer Worm, ওর্ম হচ্ছে ভাইরাসের মতোই একটি ক্ষতিকর প্রোগ্রাম, তবে এটি পিসি নেটওর্য়াকে ছড়িয়ে থাকে এবং এটির কাজই হলো নেটওর্য়াকে। যেমন নেটের স্পিড স্লো করে দেওয়া, শুধু শুধু ডাউনলোড করা ইত্যাদি।
ওর্ম এর কথা প্রথম ব্যবহৃত হয় ১৯৭৫ সালের একটি উপন্যাসে!! হাহাহাহা! পরে ১৯৮৮ সালের ২ নভেম্বরে, করনেল ভার্সিটির কম্পিউটার সাইন্সের গ্রাজুয়েটেড স্টুডেন্ট “রর্বাট ট্যাপ্পান মরিস” একটি ওর্ম বের করেন যা পড়ে মরিস ওর্ম নামে জনপ্রিয় হয়ে যায়!
Fake Antivirus-অনেকেই টাকার বিনিময়ে ভাইরাস কিনছেন নিজের অজান্তেই! একে Rogue Security Sofware বলা হয় অফিসিয়াল ভাষায়। ২০০৮ সাল থেকে এই ব্যবসার (!!!) প্রসার বৃদ্ধি পাচ্ছে! ২০০৮ সালের মাঝামাঝি সময়ে একটি ফেইক এন্টিভাইরাস মাত্র ১০ দিনে আড়াই লক্ষ মার্কিন ডলার আয় করে ফেলে! যারা নেট নিয়মিত ব্যবহার করেন এবং বহু সাইট ভিজিট করেন তারা দেখে থাকবেন যে অনেক সাইটে অনেক ধরণের এন্টিভাইসারে বিজ্ঞাপন, দুঃখের কথা এই যে এদের ৮০% ই ফেইক এন্টিভাইরাস। ২০১০ সালে গুগলের একটি গবেষণায় পাওয়া যায় যে ১১ হাজার সাইট রয়েছে যারা এই ফেইক এন্টিভাইরাসের বিজ্ঞাপন থেকে শুরু করে সরাসরি এদের বিস্তারে জড়িত।আপনাদের সুবিধার জন্য আমি নিচে কিছু ফেইক এন্টিভাইরাস এর লিষ্ট দিচ্ছি:
Advanced Cleaner
AV Security 2012
AKM Antivirus 2010 Pro
AlfaCleaner
Alpha AntiVirus
ANG Antivirus (knock-off of AVG Anti-virus)
Antimalware Doctor
AntiMalware
AntiMalware GO
AntiMalware Go
AntiSpyCheck 2.1
AntiSpyStorm
AntiSpyware 2008
AntiSpyware 2009
Antispyware 2010
AntiSpyware 2011
Windows Enterprise Defender
AntiSpyware Bot from 2Squared Software
AntiSpywareExpert
AntiSpywareMaster
AntiSpyware Shield
AntiSpyware Soft
AntiSpywareSuite
AntiVermins
Antivir Solution Pro
Antivira AV
Antivirii 2011
Antivirus Action
Antivirus Monitor
Antivirus 7 or Antivirus5
Antivirus 8
Antivirus 8
Antivirus 360
Antivirus 2008
Antivirus 2009
Antivirus 2010 (also known as Anti-virus-1)
AntiVirus Gold or AntivirusGT
Antivirus IS
Antivirus Live
Antivirus Master
Antivirus .NET
Antivirus Pro 2009
Antivirus Pro 2010
Antivirus Scan
Antivirus Smart Protection
Antivirus Soft
Antivirus Studio 2010
Antivirus Suite
Antivirus System PRO
Antivirus XP 2008
Antivirus XP 2010
AV Antivirus Suite
AVASoft Professional Antivirus
avast! Enhanced Protection Mode
Avatod Antispyware 8.0
AVG Antivirus 2011 (fake version)
AV Security Essentials
AV Security Suite
Awola
Best Malware Protection
BestsellerAntivirus, Browser Defender
Blue Frog
ByteDefender also known as ByteDefender Security 2010 (Knock-off of the legitimate BitDefender Antivirus software)
Cleanator
CleanThis
Cloud Protection
ContraVirus
Control Center
Cyber Security, Core Security
Data Protection
Defense Center
Desktop Security 2010
Digital Security
Disc Antivirus Professional
Disk Defrag
Disk Doctor
Doctor Antivirus
Doctor Antivirus 2008[
Dr Guard
DriveCleaner
EasySpywareCleaner, EasyFix Tools
eco AntiVirus
Errorsafe, Error Expert
ErrorSmart, ErrorFix
Essential Cleaner
Exterminate it!
Fast Windows Antivirus 2011
Flu Shot 4 (probably the earliest well-known instance of rogue security software)
Green Antivirus 2009
Hard Drive Diagnostic
HDD Fix
HDD Plus
HDD Rescue
HDD Scan
Home Security Solutions
IE Antivirus (aka IE Antivirus 3.2)[
IEDefender
InfeStop
Internet Antivirus, InstallShield(aka Internet Antivirus Pro, distributed by plus4scan.com)
Internet Antivirus 2011
Internet Defender 2011
Internet Security
Internet Security 2010
Internet Security 2011
Internet Security 2012
Internet Security Essentials
Internet Security Guard
KVMSecure
Live PC Care
Live Security Platinum
Live Security Suite
Mac Defender
Mac Protector
MacSweeper
MalwareAlarm
Malware Bell (a.k.a. Malware Bell 3.2)
MalwareCore
MalwareCrush
Malware Defender (not to be confused with the HIPS firewall of the same name)
Malware Defense
Malware Protection Center
MaxAntiSpy
Memory Fixer
MS AntiSpyware 2009 (not to be confused with Microsoft AntiSpyware, now Windows Defender)
MS Antivirus Microsoft Anti Malware (not to be confused with Microsoft Antivirus or Microsoft Security Essentials)
MS Removal Tool
MS Removal Tool 1.4
Microsoft Security Essentials (fake version)
My Security Engine
My Security Shield
My Security Wall
MxOne Antivirus
Navashield
Netcom3 Cleaner
Paladin Antivirus
Palladium Pro
PAL Spyware Remover
PC Antispy
PC AntiSpyWare 2010
PC Clean Pro
PC Defender Plus
PC Privacy Cleaner
PCPrivacy Tools
PCSecureSystem
PerfectCleaner
Perfect Defender 2009, Perfect Optimizer
PersonalAntiSpy Free
Personal Antivirus
Personal Internet Security 2011
Personal Security
Personal Shield Pro
PC Antispyware
PC Defender Antivirus
Privacy Center
Protection Center
PSGuard
Quick Defragmenter
Rapid AntiVirus
Real AntiVirus, RegAlilve
Reggenie Antivirus
Registry Great
Registry Patrol
Registry Defender
Registry Winner
Reg tool
RegWork
Safety Alerter 2006
Safety Center or Security Center
SafetyKeeper
SaliarAR
ScanAngryAgainAntivirus
SecureFighter
SecurePCCleaner
SecureVeteran
Security Master AV
Security Monitor 2012
Security Protection
Security Scan 2009
Security Scanner
Security Shield
Security Solution 2011
Security Suite Platinum
Security Tool
Security Tool Pro
Security Toolbar 7.1
Security Essentials 2010 (not to be confused with Microsoft Security Essentials)
SiteAdware
SkyVast Anti-Virus 2011
Smart Anti-Malware Protection[172]
Smart Antivirus 2009[173]
Smart Engine[174]
Smart HDD[175]
Smart Protection 2012[176]
Smart Security[177]
Soft Soldier[178]
Speedypc Pro[179]
Spy Away[180]
SpyAxe[181]
SpyBouncer
SpyCrush[182]
Spydawn[183]
SpyEraser[184] (Video demonstration)
SpyGuarder[185]
SpyHeal (a.k.a. SpyHeals & VirusHeal)[186]
Spylocked[187]
SpyMarshal[188]
SpyRid[189]
SpySheriff (a.k.a. PestTrap, BraveSentry, SpyTrooper)[190]
SpySpotter[191]
Spy Tool
SpywareBot (Spybot - Search & Destroy knockoff, Now known as SpywareSTOP).[192]
Spyware Cleaner or Spyware Blaster[193]
SpywareGuard 2008 (not to be confused with SpywareGuard by Javacool Software)[194][195]
spyware NO
Spyware Protect 2009[196]
Spyware Protect 2009[197]
SpywareQuake[198]
SpywareSheriff (often confused with SpySheriff)[199]
Spyware Stormer, Spyware X-terminator[200]
SpywareStrike[201]
Spyware Striker Pro[202]
SpyWiper[203]
Super AV[204]
StopZilla[205]
SysGuard[206]
Sysinternals Antivirus[207]
System Antivirus 2008[208]
SystemArmor[209]
System Check (a member of the FakeHDD family)[210]
System Defender[211]
System Defragmenter[212]
SystemDoctor or Spyware Doctor[213]
System Live Protect[214]
System Progressive Protection
System Security (Rogue Antivirus)[215]
System Tool [216]
System Tool 2011[217]
System Tools[218]
TheSpyBot (Spybot - Search & Destroy knockoff)[219]
ThinkPoint[220]
Total Secure 2009[221]
Total Win 7 Security[222]
Total Win Vista Security[223]
Total Win XP Security[224]
TrustedAntivirus[225]
UltimateCleaner[226]
Ultra Defragger[227]
VirusHeat[228]
VirusIsolator[229]
Virus Locker[230]
VirusMelt[231]
VirusProtectPro (a.k.a. AntiVirGear)[232]
VirusRanger[233]
VirusRemover2008[234]
VirusRemover2009[235]
Virus Response Lab 2009[236]
VirusTrigger[237]
Vista Antimalware 2011[238]
Vista Antispyware 2010[239]
Vista Antispyware 2011[240]
Vista Antispyware 2012[241]
Vista Antivirus 2008[242]
Vista Defender 2013
Vista Home Security 2011[243]
Vista Internet Security 2010[244]
Vista Internet Security 2012[245]
Vista Security 2011[246]
Vista Security 2012[247]
Vista Smart Security 2010[248]
Volcano Security Suite[249]
Win7 Antispyware 2011[250]
Win 7 Antivirus 2010
Win 7 Antivirus 2012
Win Antispyware Center[251]
Win 7 Home Security 2011[252]
WinAntiVirus Pro 2006[253]
WinDefender (not to be confused with the legitimate Windows Defender)[254]
Win Defrag[255]
Windows 7 Recovery[256]
Windows Anticrashes Utility[257]
Windows Antidanger Center[258]
Windows Antivirus Rampart [259]
Windows Attention Utility[260]
Windows Cleaning Tool[261]
Windows Efficiency Magnifier[262]
Windows Emergency System[263]
Windows Passport Utility[264]
Windows Police Pro[265]
Windows Power Expansion[266]
Windows Privacy Agent[267]
Windows Pro Rescuer[268]
Windows Processes Organizer[269]
Windows Protection Suite[270]
Windows Protection Master[271]
Windows Recovery[272]
Windows Remedy[273]
Windows Repair[274]
Windows Restore[275]
Win 7 Security 2012[276]
Windows Scan[277]
Windows Shield Center[278]
Windows Stability Center[279]
Windows Steady Work[280]
Windows Support System[281]
Windows Tasks Optimizer[282]
Windows Threats Removing[283]
Windows Tool[284]
Windows Tweaking Utility[285]
Windows Utility Tool[286]
Windows Vista Recovery[287]
Windows Wise Protection[288]
Windows XP Recovery[289]
WinFixer[290]
Win HDD[291]
WinHound[292]
Winwebsec
Winpc Antivirus[293]
Winpc Defender[294]
WinSpywareProtect[295]
WinWeb Security 2008[296]
Wireshark Antivirus[297]
WorldAntiSpy[298]
XP AntiMalware[299]
XP AntiSpyware 2009[300]
XP AntiSpyware 2010[301]
XP AntiSpyware 2012[302]
XP Antivirus 2010[303]
XP Antivirus 2012[304]
XP Antivirus Pro 2010[305]
XP Defender Pro[306]
XP Guardian
XP Home Security 2011[307]
XP Internet Security 2010[308]
XP Security 2012[309]
XP Security Tool[310] (not to be confused with Security Tool.)
XP-Shield[311]
XJR Antivirus[312]
Your Protection[313]
Your PC Protector[314]
Zinaps AntiSpyware 2008[315]
Zentom System Guard
Security shield removal made easy
পোস্ট সম্পর্কিত সমস্যার জন্য মন্তব্য দিন।ডাউনলোড লিঙ্ক এ সমস্যা জন্য ইনবক্স করুন Aimzworld007
ConversionConversion EmoticonEmoticon